ভোলায় ধর্ষকের বাড়িতে ধর্ষিতার অবস্থান

শনিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২০ | ২:১২ অপরাহ্ণ

ভোলায় ধর্ষকের বাড়িতে ধর্ষিতার অবস্থান
apps

ভোলার বোরহানউদ্দিন কুঞ্জের হাট এলাকার মাস্টার বাড়ির অলক নামের লম্পট প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের ভোলার বোরহানউদ্দিন কুঞ্জের হাট এলাকার মাস্টার বাড়ির অলক নামের লম্পট প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের প্রলোভনে একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগ করেছে ভিক্টিম। অভিযুক্ত অলক পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় বোরহানউদ্দিন থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। ভিকটিম জানান, বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়ন ৮ নং ওয়ার্ডের মৃত তপন চন্দ্র দে এর ছেলে অলক দে (৩২) দীর্ঘ এক বছর একই এলাকার হিন্দু মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে।

ভিকটিমের সাথে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দিনের পর দিন শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলে অলক। এ বিষয়ে এলাকায় জানাজানি হওয়ার পর ভিকটিমের পরিবার অলকের পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়েগেলে অলক ও তার পরিবার প্রত্যাক্ষান করেন। উপায়ন্তর না দেখে অসহায় পরিবার মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দিলেও পুনরায় মোবাইল ফোনে মেসেঞ্জারে চ্যাটিং করে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ঘরে এনে ২০ লক্ষ টাকা যৌতুকে দিতে পারলে বিয়ে করবে বলে ছাপ জানিয়ে দেয় অলকের পরিবার। বিয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ফুঁসে উঠলে লম্পট অলক পালিয়ে যায়।

স্থানীয়রা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন জানান,অলক একজন দুশ্চরিত্র লম্পট প্রকৃতির ছেলে। এর আগেও একাধিক মেয়ের সাথে প্রেমের নাটক করে শারীরিক সম্পর্ক করে সটকে পড়ে।

এই মেয়েটির সাথে যে ঘটনা ঘটেছে ঘটনাটি নিন্দনীয় ও দুঃখজনক। লম্পট অলকের বিচার না হলে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে।বোরহানউদ্দিন থানার এস আই স্বপন, এস আই আলতাফ সঙ্গীয় ফোর্স এসে বৃহস্পতিবার রাত ১০ টায় ভিক্টিম ও লম্পট অলকের মাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়।বোরহানউদ্দিন থানার (ওসি)মোহাম্মদ মাজহারুল আমিন জানান, এই ঘটনায় অভিযুক্ত অলকের বাসা থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ভিক্টিমকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

ঘটনা তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হব। একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগ করেছে ভিক্টিম। অভিযুক্ত অলক পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় বোরহানউদ্দিন থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। ভিকটিম জানান,বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়ন ৮ নং ওয়ার্ডের মৃত তপন চন্দ্র দে এর ছেলে অলক দে (৩২) দীর্ঘ এক বছর একই এলাকার হিন্দু মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে। ভিকটিমের সাথে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দিনের পর দিন শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলে অলক।

এ বিষয়ে এলাকায় জানাজানি হওয়ার পর ভিকটিমের পরিবার অলকের পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়েগেলে অলক ও তার পরিবার প্রত্যাক্ষান করেন। উপায়ন্তর না দেখে অসহায় পরিবার মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দিলেও পুনরায় মোবাইল ফোনে মেসেঞ্জারে চ্যাটিং করে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ঘরে এনে ২০ লক্ষ টাকা যৌতুকে দিতে পারলে বিয়ে করবে বলে ছাপ জানিয়ে দেয় অলকের পরিবার। বিয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ফুঁসে উঠলে লম্পট অলক পালিয়ে যায়।

স্থানীয়রা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন জানান,অলক একজন দুশ্চরিত্র লম্পট প্রকৃতির ছেলে। এর আগেও একাধিক মেয়ের সাথে প্রেমের নাটক করে শারীরিক সম্পর্ক করে সটকে পড়ে।

এই মেয়েটির সাথে যে ঘটনা ঘটেছে ঘটনাটি নিন্দনীয় ও দুঃখজনক। লম্পট অলকের বিচার না হলে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে।বোরহানউদ্দিন থানার এস আই স্বপন, এস আই আলতাফ সঙ্গীয় ফোর্স এসে বৃহস্পতিবার রাত ১০ টায় ভিক্টিম ও লম্পট অলকের মাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়।বোরহানউদ্দিন থানার (ওসি)মোহাম্মদ মাজহারুল আমিন জানান, এই ঘটনায় অভিযুক্ত অলকের বাসা থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ভিক্টিমকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনা তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হব।

Development by: webnewsdesign.com