বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টকে সরিয়ে ধীরে ধীরে জায়গা দখল করবে ওমিক্রন। রোববার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে এই তথ্য জানিয়েছেন অধিদফতরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম।
তিনি বলেন, অনেকেই ধারণা করছেন করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের কারণেই দেশে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি কিন্তু বৈজ্ঞানিক তথ্য প্রমাণ দিয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য নয়। ধরে নিতে হবে দেশে এখনো ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট প্রাধান্য বিস্তার করে আছে। নতুন করে ওমিক্রনের সংক্রমণ সেখানে ঘটেছে এবং সারা বিশ্বে যেমন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টকে সরিয়ে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট জায়গা দখল করেছে, ধীরে ধীরে হয়তো বাংলাদেশেও এমনটি হবে। এ কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং টিকা গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, দেশে গত নভেম্বরের শুরু থেকে মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত সংক্রমণ কিছুটা স্থিতিশীল ছিল। ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে এটি ক্রমাগতভাবে বাড়তে শুরু করে। এরপর ২০২২ সালের জানুয়ারিতে এসে আগের বছরের চিত্রটা অনেকটাই পাল্টে গেছে।
ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে অব্যাহতভাবে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী ও এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। গত এক সপ্তাহে এক লাখ ৮২ হাজার ৩০৫টি নমুনা পরীক্ষা করে ২০ হাজার ২৮০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। পূর্ববর্তী সপ্তাহের তুলনায় গত সপ্তাহে নমুনা পরীক্ষার হিসাবে নতুন রোগী শনাক্তের হার ২২২ শতাংশ বেড়েছে।
গত এক সপ্তাহে করোনা আক্রান্ত হয়ে ৩৭ জনের মৃত্যু হয়। আগের সপ্তাহে মৃতের সংখ্যা ছিল ২০ জন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে মৃত রোগী ৬১ শতাংশ বেড়েছে।
ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে অব্যাহতভাবে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী ও এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। গত এক সপ্তাহে এক লাখ ৮২ হাজার ৩০৫টি নমুনা পরীক্ষা করে ২০ হাজার ২৮০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।
গত এক সপ্তাহে করোনা আক্রান্ত হয়ে ৩৭ জনের মৃত্যু হয়। আগের সপ্তাহে মৃতের সংখ্যা ছিল ২০ জন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে মৃত রোগী ৬১ শতাংশ বেড়েছে।
Development by: webnewsdesign.com