সংযুক্ত আরব আমিরাতে ‘আবুধাবি সাসটেইনেবল উইক’ ও ‘জায়েদ সাসটেইনেবল অ্যাওয়ার্ড সেরিমনি’ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে আবুধাবি ন্যাশনাল এক্সিবিশন সেন্টারে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়।
অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রীকে আবুধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান অভ্যর্থনা জানান। শেখ হাসিনা ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন— সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট, সিয়েরালিয়নের প্রেসিডেন্ট, আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট এবং ফিজির প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানস্থলেই স্বাস্থ্য, খাদ্য, জ্বালানি, পানি ও হাই স্কুল ক্যাটাগরিতে ‘জায়েদ সাসটেইনেবিলিটি পুরস্কার’ দেওয়া হয়। ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অন্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে নিয়ে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা ২৮ মিনিটে আবুধাবি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান। বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মোটর শোভাযাত্রা সহযোগে সফরকালীন আবাসস্থল শাংগ্রি-লা হোটেলে নেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রীকে।
এর আগে রবিবার বিকাল ৫টা ১০ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম, আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহম্মদ বিন জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান এবং ইউএইর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম প্রেসিডেন্টের স্ত্রী শেখ ফাতিমা বিনতে মুবারক আল কেতবির সঙ্গে দেখা করবেন। এ দিন বিকাল সাড়ে ৫টায় শেখ হাসিনা হল-১১, এডিএনইসি-তে ‘দ্য ক্রিটিক্যাল রোল অব উইমেন ইন ডেলিভারিং ক্লাইমেট অ্যাকশনের ওপর সাক্ষাৎকার অধিবেশনে যোগ দেবেন। আমিরাত সফর শেষে মঙ্গলবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
Development by: webnewsdesign.com