আমলকীর মতো এত উপকারী ফল আরেকটি পাওয়া দুষ্কর। টক-মিষ্টির এ ফলে ত্বকের ডিটক্স ও রক্ত পরিশুদ্ধ করে। নিয়মিত আমলকীর রস খেলে কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমলকীতে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া ডায়াবেটিস হাঁপানি কমাতে বেশ উপকারী টক-মিষ্টি আমলকী।
হার্ট সুস্থ রাখে আমলকী। রক্ত সঞ্চালন ও কোলেস্টেরলের লেভেল ঠিক রাখে, যা হৃদরোগ এড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া রক্তজমাট বাঁধে না, যার ফলে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
আমলকীতে থাকা ভিটামিন সি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। আমলকীর জুস খেয়ে থাকলেও চা হয়তো অনেকের খাওয়া হয়নি। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই চা খুব উপকারী।
আমলকী যেভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
আমলকী ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকা উপাদানগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত আমলকী খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ক্রোমিয়ামের একটি দুর্দান্ত উৎস হলো আমলকী। এটি ব্লাডপ্রেশার ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এর চা পান করলে সর্দি-কাশি, গলাব্যথা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। এ ছাড়া এটি ভাইরাল জ্বরের ক্ষেত্রেও উপকারী।
যেভাবে তৈরি করবেন আমলকীর চা-
একটি প্যানে এক বা দুই কাপ পানি দিন। পানি ফুটতে শুরু করলে তাতে ১ চামচ আমলকীর গুঁড়ো ও কুচোনো আদা দিন। চাইলে ২ থেকে ৩টি পুদিনা পাতাও দিতে পারেন। এসব উপকরণ দিয়ে ২ মিনিট ফুটিয়ে নিন। তার পর নামিয়ে নিন। এবার এটি ছেঁকে নিয়ে চায়ের মতো পান করুন। তথ্যসূত্র: বোল্ডস্কাই
Development by: webnewsdesign.com