রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় ন্যুনতম পাশ নম্বর তুলতে না পারা অন্তত ৪০ জন শিক্ষার্থী পোষ্যকোটায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তান।
ভর্তি পরীক্ষায় পাস নম্বর ৪০, অথচ ‘পোষ্য কোটায়’ ন্যুনতম ৩০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীদের ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির সিদ্ধান্তেই ন্যুনতম পাশ নম্বর শিথিল করে তাদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ৪ থেকে ৬ অক্টোবর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার তিনটি ইউনিটে মোট এক লাখ ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য মনোনীত হন। এ পরীক্ষায় ন্যূনতম পাশ নম্বর ছিল ৪০। নিয়ম অনুযায়ী পাশ নম্বর পাওয়ার পরই পোষ্য কোটা কার্যকর হওয়ার কথা। তবে চলতি শিক্ষাবর্ষে পোষ্য কোটায় ন্যুনতম ৩০ নম্বর প্রাপ্ত ভর্তিচ্ছুদের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তির সুযোগ দেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সভাপতিত্বে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির একাধিক সদস্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ভর্তি পরীক্ষায় মোট আসনের পাঁচ শতাংশ বরাদ্দ থাকে, যা ‘পোষ্য কোটা’ হিসেবে পরিচিত। চলতি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েও পোষ্য কোটায় ভর্তির জন্য ৭৬ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। তাদের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ জন রয়েছেন, যারা পরীক্ষায় ৩০ নম্বর পেয়েছিলেন। গত বছর ৪৬ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েও পোষ্য কোটায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল আলীম বলেন, আসন সংখ্যার শতকরা ৫ ভাগ পোষ্য কোটায় পূরণ করা হয়। এবার ফল প্রকাশের পর দেখা যায় ওই পরিমাণ আসন সংখ্যার বিপরীতে থাকা শিক্ষার্থীরা পাশ নম্বর তুলতে পারেনি। আসন খালি থাকা সাপেক্ষে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা ৩০ নম্বর পেয়েছেন তাদের ভর্তি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এটি প্রতি বছরই হয়ে আসছে বলেও জানান তিনি।
রাবিতে অকৃতকার্য হয়েও পোষ্য কোটায় ভর্তি
ডা: মো: হাফিজুর রহমান (পান্না), রাজশাহী ব্যুরো :
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় ন্যুনতম পাশ নম্বর তুলতে না পারা অন্তত ৪০ জন শিক্ষার্থী পোষ্যকোটায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তান।
ভর্তি পরীক্ষায় পাস নম্বর ৪০, অথচ ‘পোষ্য কোটায়’ ন্যুনতম ৩০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীদের ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির সিদ্ধান্তেই ন্যুনতম পাশ নম্বর শিথিল করে তাদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ৪ থেকে ৬ অক্টোবর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার তিনটি ইউনিটে মোট এক লাখ ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য মনোনীত হন। এ পরীক্ষায় ন্যূনতম পাশ নম্বর ছিল ৪০। নিয়ম অনুযায়ী পাশ নম্বর পাওয়ার পরই পোষ্য কোটা কার্যকর হওয়ার কথা। তবে চলতি শিক্ষাবর্ষে পোষ্য কোটায় ন্যুনতম ৩০ নম্বর প্রাপ্ত ভর্তিচ্ছুদের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তির সুযোগ দেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সভাপতিত্বে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির একাধিক সদস্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ভর্তি পরীক্ষায় মোট আসনের পাঁচ শতাংশ বরাদ্দ থাকে, যা ‘পোষ্য কোটা’ হিসেবে পরিচিত। চলতি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েও পোষ্য কোটায় ভর্তির জন্য ৭৬ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। তাদের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ জন রয়েছেন, যারা পরীক্ষায় ৩০ নম্বর পেয়েছিলেন। গত বছর ৪৬ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েও পোষ্য কোটায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল আলীম বলেন, আসন সংখ্যার শতকরা ৫ ভাগ পোষ্য কোটায় পূরণ করা হয়। এবার ফল প্রকাশের পর দেখা যায় ওই পরিমাণ আসন সংখ্যার বিপরীতে থাকা শিক্ষার্থীরা পাশ নম্বর তুলতে পারেনি। আসন খালি থাকা সাপেক্ষে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা ৩০ নম্বর পেয়েছেন তাদের ভর্তি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এটি প্রতি বছরই হয়ে আসছে বলেও জানান তিনি।
Development by: webnewsdesign.com