মধ্যবর্তী নিয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বক্তব্যের জবাব দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘মধ্যবর্তী নির্বাচনের নামে মধ্যবর্তী টালবাহানার প্রয়োজন নেই। সময় হলেই নির্বাচন হবে। তখন জনগণই ঠিক করবে, পরবর্তী সরকার কে হবে।’
শনিবার সকালে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন। তার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন তিনি। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিকের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে বক্তব্য দেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ডক্টর কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস্’র (বিইউপি) বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ডক্টর সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সংগ্রামী দল আয়োজিত এক মানববন্ধনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ধর্ষণে, যৌন নিপীড়নে দেশ ভয়ানকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে মধ্যবর্তী নির্বাচন ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সামনে অন্য কোনো পথ নেই। ওবায়দুল কাদের বলেন, পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের মানুষকে লজ্জা আর হতাশার সাগরে ডুবিয়েছিল বিএনপি। দুর্নীতির বরপুত্র হাওয়া ভবনের নামে প্রতিষ্ঠা করেছিল এক খাওয়া ভবন। তিনি বলেন, এ দেশের রাজনীতিতে সততার অনন্য উদাহরণ বঙ্গবন্ধু পরিবার। দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে তখন একটি অপশক্তি দেশকে পিছিয়ে দেওয়ার নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দেশ-বিদেশে কোথায় বৈঠক হচ্ছে, কী ষড়যন্ত্র চলছে তার খবর অজানা নয়।
Development by: webnewsdesign.com