করোনার প্রথম ধাপ শেষ হলেও শীতের শুরুতেই দ্বিতীয় ধাক্কায় দেশ ব্যায়াপী করোনায় আক্রান্ত রোগী সংখ্যা ও মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্বিতীয় ধাক্কা সামলাতে সরকারী নির্দেশনা রয়েছে বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলাফেরা করতে।
তাই মাস্ক ব্যবহার ও স্বাস্থ্য বিধি নিশ্চিতকল্পে মৌলভীবাজারের বড়লেখায় মাঠে নেমেছেন জন প্রতিনিধি ও প্রশাসন।মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে উপজেলায় প্রতিদিনই অভিযান চালাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর)বড়লেখা পৌরশহরে সচেতনতার জন্য মাস্ক বিতরণ করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান সোহেব আহমদ। মাস্ক পরা নিশ্চিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে প্রশাসন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার(ভূমি)ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত লায়লা নীরা।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সুত্রে জানাগেছে, করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে জেলাজুড়ে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে প্রতিদিনই অভিযান চালাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এরই প্রেক্ষিতে আজ উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালচালনা করাহয়েছে। স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে চলাফেরা করায় ১৭জন কে ৩১০০/টাকা অর্থ দন্ড প্রদান করাহয়।বড়লেখা থানা পুলিশ আদালত পরিচালনায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শামীম আল ইমরান বলেন,শীত মৌসুমে করোনার বিস্তার রোধে স্বাস্থ্য বিধির সরকারী নির্দেশনা নিশ্চিতকল্পে, বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার করতে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশক্রমে সারা জেলায় আজ তৃতীয় দিন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে।এরই প্রেক্ষিতে বড়লেখা উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি)ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত লায়লা নীরা। স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে চলাফেরা করায় ১৭জন কে ৩১০০/টাকা অর্থ দন্ড প্রদান করাহয়েছে।সাধারণ মানুষকে আরো সচেতন করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ মাস্ক পরাতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
Development by: webnewsdesign.com