ঘুমের ওষুধ যে ক্ষতি করে

রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | ৫:২৭ অপরাহ্ণ

ঘুমের ওষুধ যে ক্ষতি করে
apps

প্রত্যেকের জীবনেই ঘুম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বর্তমান সময়ে কমবেশি সব বয়সীদেরই ঘুমের সমস্যা দেখা যায়। আর এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেই অনেকে সমাধান হিসেবে ঘুমের ওষুধ বেছে নেন। তবে এটা নিরাপদ কিনা তা বলা যাবে না।

চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে, ঘুমের জন্য ওষুধের ওপর নির্ভারতা শরীরে বিপদ ডেকে আনে। নিয়ম ছাড়া ঘুমের ওষুধ খেলে, তা কর্টিসল হরমোন ক্ষরণে সহায়তা করার পাশাপাশি মেজাজ খিটখিটে হওয়াসহ অনেক সমস্যার কারণ হতে পারে। এ ছাড়াও ঘুমের ওষুধের ওপর নির্ভর হয়ে পড়ার একটা অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়।

নিয়মিত ঘুমের ওষুধ খেলে শরীরে কী ধরনের ক্ষতি হতে পারে জেনে নিন-

মানসিক অবসাদ : নিয়মিত ঘুমের ওষুধ সেবনে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়। শরীরে প্রয়োজনের বেশি কর্টিসল (হরমোন) ক্ষরিত (ক্ষরণ) হয়। যা মানসিক অবসাদের জন্য দায়ী।

আসক্তি : নিয়মিত ঘুমের ওষুধ সেবনে তা আসক্তিতে পরিণত হয়। যা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনই ঘুমের ওষুধ সেবন করা যাবে না।

মেজাজ খিটখিটে : দীর্ঘদিন ঘুমের ওষুধ সেবন করলে তা শরীরের সঙ্গে মেজাজ খিটখিটে করতে সাহায্য করে। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।

খাবারে অনীহা : নিয়মিত ঘুমের ওষুধ সেবনের ফলে একসময় খাবারের অনীহা তৈরি হয়। এর ফলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়।

হজমের সমস্যা : ঘুমের ওষুধ দীর্ঘদিন সেবনের কারণে খাবার হজম হতে সমস্যা হয়।

ওষুধে অভ্যস্ততা : অনেকেই আছেন যারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই দীর্ঘদিন ঘুমের ওষুধ সেবন করেন। যা একটা সময়ে অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। তখন ওষুধ ছাড়া একদমই ঘুম আসতে চায় না।

ঘুমের সমস্যায় কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন : কারও যদি সাত থেকে দশ দিন সঠিকভাবে ঘুম না হয়, সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ফারিয়া ‘বিব্রত’

‘আমার কাছে মনে হয়েছে, এটি শপিংমল কর্তৃপক্ষের চরম অব্যবস্থাপনা। এত বড় একটি শপিংমলে ক্রেতাদের জীবনের নিরাপত্তা নেই। এর বিচার হওয়া দরকার।’ শপিংমলে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার পর এভাবেই নিজের বিরক্তি প্রকাশ করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ।

জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ঘটনাটি ঘটে।

ফারিণ তার বাবাকে সঙ্গে করে বিপণিবিতানের নিচতলা থেকে দোতলায় উঠতে গিয়ে চলতি সিঁড়িতে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে তার দুই পা জখম হয়েছে। দুর্ঘটনার পর ফারিণকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিত্সা শেষে রাতেই তাকে বাসায় নেওয়া হলেও বেশ কয়েকদিন থাকতে হবে বিশ্রামে।

ফারিণ বলেন, ‘মার্কেটের চলন্ত সিঁড়ি দিয়ে নিচতলা থেকে দোতলায় উঠছিলাম। সঙ্গে বাবাও ছিলেন। চলন্ত অবস্থায় সিঁড়ির একটি রড বের হয়ে পায়ে আঘাত করে। আঘাতটা এত বেশি ছিল যে, পরনের প্যান্টও ছিঁড়ে যায়। রড পায়ের মাংসে ঢুকে যায়। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক।

এদিকে নাটক ও ওয়েব ফিল্ম দিয়ে বেশ আলোচনায় রয়েছেন ফারিণ। চলতি মাসেই মুক্তি পাচ্ছে তার প্রশংসিত ওয়েব সিরিজ কারাগার-এর দ্বিতীয় কিস্তি। এর বাইরে সম্প্রতি একটি সিনেমার কাজও শেষ করেছেন এই অভিনেত্রী।

Development by: webnewsdesign.com