কোন জেলার মেয়েরা কেমন বউ হবে?

মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | ৬:০৭ অপরাহ্ণ

কোন জেলার মেয়েরা কেমন বউ হবে?
apps

বিয়ে করলেই বউ পাওয়া যায়। কিন্তু বউ হিসেবে কেমন হবে সেই মেয়েটি তা অবশ্য কারোরই জানা থাকে না। কিন্তু অঞ্চলভিত্তিক গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা। অাঞ্চলিক বৈশিষ্ট দেখে বিয়ের জন্য খুঁজে নিতে পারেন মনের মতো বউ। তাই যারা বিবাহযোগ্য মানে যাদের বিয়ের বয়স হয়েছে, এখন কিংবা ভবিষ্যতে বিয়ে করার চিন্তাভাবনা করছেন তাদের দুশ্চিন্তা কমাবে এ গবেষণা।
১। যশোর-খুলনার মেয়েরা অনেক সুন্দরী। যশোরের মেয়েরা কুটনামিতে খুব ওস্তাদ হয়, প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। তবে শ্বশুরবাড়ির লোকদের সেবা করতে পছন্দ করে।
২। চট্টগ্রামের মেয়েরা বাইরের জেলাদের ছেলেদের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। কিছুটা কনজারভেটিভ।
৩। সিলেটী মেয়েরা পর্দানশীল বেশি। তারা সাধারণত বাইরের জেলা তে বিয়ে করতে চায় না। আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে।
৪। পুরান ঢাকার মেয়েরা খুবই দিলখোশ। ঢাকার অন্য এলাকার মেয়েরা জগাখিচুরি।
৫। খুলনার মেয়েরা স্বামী অন্তঃপ্রাণ। তারা নাকি ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয়৷
৬। উত্তর বঙ্গের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ।
৭। বরিশালের মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচালার সুন্দরী, সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক, জীবন বরবাদ করে দেবে।
৮। ময়মনসিংহের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ।কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।
৯। সিরাজগঞ্জের মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান।
১০। বগুড়ার মেয়েরা ঝাল।
১১। কুষ্টিয়ার মেয়েরা অহংকারী, কিন্তু সেই তুলনায় গুণবতী নয়। মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোনো রাখঢাক নেই।
১২। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা পলটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী।
১৩। রাজশাহীর মেয়েরা একটু লুজ।
১৪। পাবনার মেয়েরা কুটনা হয়ে থাকে।
১৫। জামালপুরের মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং। এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।
১৬। বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর মেয়েদের তুলনা নেই। বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিছে থাকতে চায় না। এরা চরম কুটনা হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নাই।
১৭। ফরিদপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের।ওদের মতো কুটিল প্যাচের মানুষ খুব কমই হয়।
১৮। কুমিল্লার মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করে না। কুমিল্লার মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল। তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে।
১৯। টাংগাইলের মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। একটু দিলখোলা টাইপের।
২০। মাদারিপুরের মেয়েরা খুবই কিউট, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে ওস্তাদ।
২১। চাঁদপুরের মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অতিথিপরায়াণ। তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শশুড়বাড়ি চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপির থেকেও বেশি। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
২২। দিনাজপুরের মেয়েরা খুব সুন্দরী।
২৩। চাপাই নবাবগঞ্জের মানুষ সরল মনের অধিকারী।
২৪। গাজীপুরের মেয়েরা খুবই ভালো, মিশুক এবং রসিক। এখানকার মেয়েরা জেদী, লাজুক, মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা।
২৫। নরসিংদীর মেয়েরা উড়ালপঙ্খীর মতো তাদের মন আর চলার ঢং।
২৬। কিশোরগঞ্জের মেয়েরা একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামীভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া; অসম্ভব কিছু না।
২৭। নারায়ণগঞ্জের মেয়েরা অতিশয় ভালো, ভদ্র, সামাজিক, কীভাবে পরিবার আর মুরুব্বীদের সামলাতে হয় তারা খুব ভালো জানে। সংসারে ঝামেলাহীন, সবসময় হাসি-খুশি, মিলেমিশে থাকে এমন বউ আনতে চাইলে নারায়ণগঞ্জের মেয়েরাই সেরা।
কথা ১০০% সত্য। খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন।

Development by: webnewsdesign.com