বিয়ের পর হাতজোড় করে বেরিয়ে আসেন দিয়া মির্জা। এরপর চিত্র সাংবাদিকদের নিজের হাতে মিষ্টি খাওয়ান। শুধু তাই নয়, বিয়ের পর ‘স্যার’ কোথায় বলে বৈভব রেখির খোঁজ করেন অনেকে। যার উত্তরে স্যার (বৈভব রেখি) অত্যন্ত লাজুক বলে মন্তব্য করতে শোনা যায় বলিউড অভিনেত্রীকে।
লাল রঙের শাড়িতে সেজে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন দিয়া মির্জা। পরিবার এবং অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ মিলিয়ে ৫০ জন হাজির হন দিয়া মির্জার বিয়ের অনুষ্ঠানে। যার মধ্যে অন্যতম অদিতি রায় হায়দরি, জ্যাকি ভাগনানি এবং গৌতম গুপ্তা। সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে অদিতি নিজের ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে একটি ছবি শেয়ার করেন। যা দেখে স্পষ্ট হয়ে যায়, দিয়া মির্জা এবং বৈভব রেখির বিয়ের অনুষ্ঠান কার্যত শুরু হয়ে গিয়েছে। যদিও দিয়া মির্জাকে নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে কোনও ছবি শেয়ার করতে দেখা যায়নি।
সাহিল সাঙ্ঘির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর বৈভব রেখিকে বিয়ে করেন দিয়া মির্জা। সাহিল সাঙ্ঘির সঙ্গে বেশ কয়েক বছর সংসারের পর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন তারা।
বিচ্ছেদের পর কডাউনের মধ্যে মুম্বইয়ের ব্যবসায়ী বৈভব রেখির সঙ্গে দিয়া মির্জা সম্পর্কে জড়ান বলে শোনা যায়। লকডাউনের মধ্যে দুজনের মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা বাড়তে শুরু করলে, অবশেষে তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। সোমবার পশ্চিম বান্দ্রার বেল এয়ার অ্যাপার্টেমেন্টে বসে বৈভব এবং দিয়ার বিয়ের আসর। যে ভিডিও উঠে আসতেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
এদিকে শাহরুখের ম্যানেজার পূজা দাদলানি যখন দিয়া মির্জা এবং বৈভব রেখির বিয়ের আগের রাতের ছবি শেয়ার করেন, তখন থেকে গুঞ্জন শুরু হয়। তবে বিয়ে নিয়ে যাতে বেশি শোরগোল না হয়, তার দিকে নজর রাখেন দিয়া নিজে।
Development by: webnewsdesign.com