হজ-ওমরাহে পালনীয় অন্যতম কাজ জমজমের পানি পান করা। পবিত্র এই পানি পানে আছে বিশেষ কিছু ফজিলত। নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো—,
জমজমের পানি সর্বোত্তম পানি : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জমিনের বুকে জমজমের পানি সর্বোত্তম পানি। ’ (তাবরানি ফিল কাবির : ১১১৬৭; সহিহুত তারগিব ওয়াত তারহিব : ১১৬১),
জমজমের পানি বরকতময় : আবু জর গিফারি (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা বরকতময়।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৪৭৩),
জমজমের পানিতে আছে খাদ্যের উপাদান : রাসুল (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা বরকতময়, আর খাবারের উপাদানসমৃদ্ধ।’
রোগের শিফা : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা সুখাদ্য খাবার এবং রোগের শিফা।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৪৭৩),
জমজমের পানি যে উদ্দেশ্যে পান করবেন তা পূর্ণ হয় : জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জমজমের পানি যে উদ্দেশ্যেই পান করা হয় তা সাধিত হবে।’ (ইবন মাজাহ, হাদিস : ৩০৬২),
জমজমের পানি উত্কৃষ্ট হাদিয়া : প্রাচীন যুগ থেকে হজযাত্রীরা জমজমের পানি বহন করে নিয়ে যেতেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি জমজমের পানি বহন করে নিয়ে যেতেন এবং বলতেন, রাসুল (সা.)ও তা বহন করতেন। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ৯৬৩),
Development by: webnewsdesign.com