খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ১৫ নং ওয়ার্ডের বার বার নির্বাচিত কাউন্সিলর ও সর্বাধিক ভোটে নির্বাচিত প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না সদ্য অনুমোদিত খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মনোনীত হওয়ার তার কর্মীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে আনন্দের বন্যা। তাদের প্রিয়নেতা নগর কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক পদে ঠাই পাওয়ার সংবাদে দলে দলে ছুটে আসছেন ফুল আর মিষ্টি নিয়ে । খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের তৃর্নমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয় প্যানেল মেয় আমিনুল ইসলাম মুন্না। তিনি ইতিমধ্য খুলনা চেম্বার অফ কমার্স, খুলনা ওয়াসার পরিচালক ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সাথে জরিত থেকে চালিয়ে যাচ্ছেন সামাজিক কর্মকান্ড।
বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রকট বৃদ্ধি পেলে জেলা প্রশাসন খুলনাকে লকডাউন ঘোষনা করে। লকডাউনের ফলে কর্মহীন হয়ে পড়ে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ । আর এ খেটে খাওয়া নিন্ম আয়ের মানুষের দ্বারপ্রান্তে আমিনুল ইসলাম মুন্না পৌছে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ। অকাতরে ছুটে চলেছেন নগরীর সকল প্রান্তে। নিজ ওয়ার্ডের সর্বস্থরের মানুষের জন্য নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থসেবা। দলের সকল কর্মসূচিতে রয়েছে তার সরব উপস্থিতি। তিনি প্যানেল মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় রেখেছেন ব্যাপক ভুমিকা। আর এই দায়িত্ব পালনেই তাকে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকের মত গুরুত্বপূর্ণ পদে স্থান দেয়া হয়েছে বলে মনে করেন তার সমর্থকরা।
উল্লেখ, গত রোববার (৩ জানুয়ারি) আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনাক্রমে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের ৭৪ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করেছেন। পূর্ণাঙ্গ কমিটির সভাপতি হিসেবে কেসিসির মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও এমডিএ বাবুল রানাকে সাধারণ সম্পাদক রেখে পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সদস্য পদের একটি ছক শূন্য রাখা হয়েছে। এ কমিটিতে ঠাঁই পেয়েছেন বিএনপি ছেড়ে যোগদান করা তিনজন কাউন্সিলরও।
কমিটিতে সহ-সভাপতি হলেন- কাজি আমিনুল হক, শেখ হায়দার আলী, কাজী এনায়েত হোসেন, বেগ লিয়াকত আলী, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, শেখ শহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. রজব আলী সরদার, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর ইসলাম বন্দ।
যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু ও মোঃ আশরাফুল ইসলাম। আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ আনোয়ার হোসেন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আলী আকবর টিপু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ শাহাজাদা, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফরাজী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জেডএ মাহমুদ ডন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মুন্না, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শামসুজ্জামান মিয়া স্বপন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক শেখ মোঃ ফারুক হাসান হিটলু, শিক্ষা ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন খান, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শেখ ইউনুস আলী, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক কামরুল ইসলাম বাবলু, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক বিরেন্দ্র নাথ ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ফারুক হোসেন, আবুল কালাম আজাদ কামাল ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আলমগীর কবির, উপ-দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মোঃ শামীম, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ মফিজুল ইসলাম টুটুল, কোষাধ্যক্ষ শেখ নূর মোহাম্মদ।
নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল এমপি, এ্যাড. চিশতি সোহরাব হোসেন শিকদার, সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান, আবুল কালাম আজাদ, শেখ সিদ্দিকুর রহমান, শেখ আনিসুর রহমান পপলু, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, শেখ মোশারফ হোসেন (কাউন্সিলর), শেখ মোশাররফ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা স ম রেজওয়ান, আব্দুল্লাহ্ হারুন রুমি, আজগর আলী মিন্টু, অধ্যাপক রুনু ইকবাল, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এ্যাড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, শেখ সৈয়দ আলী, একেএম সানাউল্লাহ্ নান্নু, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, শেখ আবিদ হোসেন, ফকির মোঃ সাইফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম বাশার, তসলিম আহমেদ আশা, শহিদুল ইসলাম বন্দ, এসএম আনিসুর রহমান, মোঃ তরিকুল আলম খান, কাজী জাহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, মোঃ আনিসুর রহমান বিশ্বাস, মোঃ গাউসুল আযম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মনিরুজ্জামান সাগর, আলহাজ্ব মনিরুজ্জামান খান খোকন ও এসএম আকিল উদ্দিন।
Development by: webnewsdesign.com