জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, বর্তমানে দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত উন্নয়ন হচ্ছে সকল মানুষের জীবন মানের উন্নয়ন। এটি শুধু পল্লীবন্ধুর দেশ পরিচালনার সময়ে হয়েছিলো। এখন গণমুখী উন্নয়ন হচ্ছে না। উন্নয়নের নামে মুষ্টিমেয় মানুষ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। দেশের সাধারণ মানুষ এই উন্নয়নের স্বাদ পাচ্ছে না। দেশকে যদি দেহ ধরা হয় তাহলে বর্তমানে উন্নয়নের নামে রক্তশুন্য দেশে গয়না পরানো হচ্ছে। অথচ, দেশের জীবনীশক্তি শুষে খাওয়া হচ্ছে। সঠিকভাবে তদন্ত করলে প্রচুর অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপচয় এর প্রমাণ বেরিয়ে আসবে। সাধারণ মানুষ বর্তমান উন্নয়নের স্বাদ পাচ্ছে না। প্রতিদিন দেশের মানুষ দরিদ্র থেকে আরো দরিদ্র হচ্ছে। দেশের মানুষ উন্নয়নের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ওর্য়াল্ড ব্যাংকের তথ্য মতে দেশের ১শো টাকা আয় হলে ধনী শ্রেনীর আয় হয় ২৮ টাকা। আর সর্ব শতকরা ৫ ভাগ নিম্ন শ্রেণীর আয় হয় মাত্র ২৩ পয়সা। উন্নয়নের নামে দেশে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এটাকে আমরা উন্নয়ন বলতে পারি না।
আজ বিকেলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনীয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর ৯৪তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন।
এসময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ছিলো পল্লীবন্ধুর। উন্নততর বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ছিলো তার । কল্যাণমূখী উন্নয়নের চেষ্টা করেছেন তিনি। কাঠামোগত ও সংস্কারগত উন্নয়ন করেছেন। সারাদেশে কাঠামোগত উন্নয়ন করেছেন যা এখনো মানুষের চোখে পড়ে। যমুনা বহুমুখী সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম মেগা প্রকল্প। যেটি বঙ্গবন্ধু ব্রীজ নামে পরিচিত। উত্তরবঙ্গের মানুষের অনেক বড় উন্নয়ন হয়েছে এই সেতুর কারণে। পল্লীবন্ধু যমুনা সেতু তৈরী করতে পারেননি কিন্তু সব কিছু প্রস্তুত করতে পেরেছেন। ওর্য়াল্ড ব্যাংক থেকে শুরু করে সবাই যমুনা সেতুকে অসম্ভব বলেছিলেন। পদত্যাগের কারণে পল্লীবন্ধু যমুনা সেতু তৈরী করতে পারেন নি। কিন্তু পরবর্তী সরকারগুলো এই পরিকল্পনা এবং ষ্টিমেটে যমুনা সেতু তৈরী করেছে। যেদিন উদ্বোধনের কথা, সেদিনই উদ্বোধন হয়েছে। এটি ছাড়া দেশে আর কোন মেগা প্রকল্প ষ্টিমেট অনুযায়ী হয়নি।
সবাই বলেন, পল্লীবন্ধু একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, আসলে তিনি ছিলেন প্রকৃত নায়ক। আজীবন যুবক ছিলেন, মৃত্যুর আগে অসুস্থ্যতার আগ পর্যন্ত যুবক ছিলেন। কোন ক্ষেত্রেই পরাজিত হননি তিনি। তিনি বাংলাদেশের জন্য গর্বের। ৩২ বছর ক্ষমতা রাইরে থেকেও জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে টিকে আছে। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টির দিকে তাকিয়ে আছে। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত ছিলেন পল্লীবন্ধু।
তাই প্রতিপক্ষরা তাকে নানান অপবাদ দিয়েও সফল হয়নি। কিন্তু কোন ষড়যন্ত্রই সফল হয়নি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ক্ষতায় ছিলেন পল্লীবন্ধু। মৃত্যুর পর চারটি জানাজায় মানুষের লাখো মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ অত্যান্ত জনপ্রিয় ছিলেন। পল্লীবন্ধু গণমুখী উন্নয়ন ও সংস্কারের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন আমরা তা বাস্তবায়ন করে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। আমরা দ্রুতই দ্বিতীয় পল্লীবন্ধু পদক বিতরণ করবো।
অনুষ্ঠানে জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিষ্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি বলেছেন, বিচারপতি শাহাবুদ্দিন প্রতিশ্রুত ভঙ্গ করে পল্লীবন্ধুকে মন্ত্রী, এমপি সহ কারাগারে পাঠিয়েছিলেন। কোন অধিকার পায়নি জাতীয় পার্টি। এমন বাস্তবতায়ও দেশের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত ছিলো জাতীয় পার্টি। জেলে অন্তরীন অবস্থায় ৫টি করে আসনে যে নেতা বিজয়ী হন তাকে স্বৈরাচার বলা হয় কোন মুখে? পল্লীবন্ধুর সর্বশেষ বাজেট ছিলো মাত্র ৮ হাজার কোটি টাকার। বর্তমান সরকারের বাজেটের মাত্র দেড় শতাংশ। স্বল্প বাজেটে বেশি কাজ করার যে দৃষ্টান্ত পল্লীবন্ধু দেখিয়েছেন তা বিস্ময় হয়ে আছে। ইরাক-কুয়েত যুদ্ধের সময় তেলের দাম বাড়িয়েছিলেন পল্লীবন্ধুর সরকার। কিন্তু তেলের তাম কমার সাথে সাথে দেশের তেলের দাম কমিয়ে দিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী করতে হবে। প্রশানসকে নিরপেক্ষ করতে হবে। এছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ২০২১ সালে আমাদের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ছিলো এখন ২০ বিলিয়ন কেন? ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা লুটপাট হলো কারো শাস্তি হলো না কেন?
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, যারা সেনাবাহিনী থেকে রাজনীতিতে এসেছেন, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ছাড়া আমি সবাইকে ঘৃণা করি। এরশাদ সাহেবকে শ্রদ্ধা করি ভালোবাসি শুধু এই কারনে, তিনি জেলে থেকেও ৫টি করে আসনে এমপি হয়েছেন দুই বার। আবার তাঁর ছেড়ে দেয়া আসনে যাদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছিলো তারাও বিজয়ী হয়েছে।
পল্লীবন্ধু অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা ছিলেন। অত্যন্ত সুন্দর মানুষ ছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বঙ্গবন্ধুর পরেই আমি পল্লীবন্ধুকে ভালোবেসেছি। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির নেতারা জানেন না দেশের মানুষ কত ভালোবাসে জাতীয় পার্টিকে। তারা চায় জাতীয় পার্টি যেন রাজপথে নেমে আসে। তিনি বলেন, বটগাছের নীচে দূর্বা ঘাসও জন্মে না। তাই রাজপথে নেমে জাতীয় পার্টিকে গায়ে রোদ লাগাতে হবে। রাজপথে নামলে জাতীয় পার্টির বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না।
সাবেক মন্ত্রী ও জাতীয় পার্টি জেপি মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম বলেছেন, পল্লীবন্ধু এরশাদ ছিলেন এক দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক। রাজনৈতিক দর্শন ছিলো তাঁর। ৪৬০টি উপজেলা ও ৬৪টি জেলা সৃষ্টি করে প্রশানকে বিকেন্দ্রীকরণ করেছিলেন পল্লীবন্ধু। জীবন ও মৃত্যুর মাঝে এরশাদ সাহেব অসংখ্য র্কীতি গড়েছেন। সাভারে স্মৃতিসৌধ, শহীদ মিনার, মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ থেকে বড় বড় উন্নয়ন কর্মকান্ড পল্লীবন্ধুর হাত ধরেই হয়েছে। মেয়েদের জন্য প্রথম পলিটেকনিক কলেজ তিনিই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। গ্রামাঞ্চলের উন্নয়নে তিনি বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। উপজেলা সৃষ্টির মাধ্যমে গ্রামকে শহরে পরিনত করেছিলেন তিনি।
জাতীয় পার্টি মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মাঝে চরিত্রগত কোন তফাৎ নেই। ক্ষমতায় গেলে তারা দুর্নীতি, দুঃশাসন, টেন্ডারবাজী ও দলবাজী করে। ৩৩ বছরে দল দুটি এখনো এক মত হতে পারেনি কেমন করে একটি জাতীয় নির্বাচন হবে। হাসপালের বাথ রুম থেকে বারান্দায় রোগী আছে কিন্তু ডাক্তার ও অষুধ নেই। বড় বড় মেগা প্রকল্প, টানেল বা পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্র দরকার নেই। আমাদের দরকার প্রতিটি উপজেলায় একটি করে বিশেষায়িত হাসপাতাল যেখানে ৫০ জন ডাক্তার থাকবেন।
জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেছেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মাটি ও মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। পল্লীবন্ধু সব সময় গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতেই রাজনীতি করেছেন। কিন্তু এতদিনেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। দেশের সকল উন্নয়নের সাথে পল্লীবন্ধুর ছোঁয়া জড়িয়ে আছে।
জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশে লুটপাটের রাজনীতি কায়েম করেছে। কম বাজেটে গণমানুষের ভাগ্যের উন্নয়নে পল্লীবন্ধু যে দৃষ্টান্ত স্থাপণ করেছেন সেই রেকর্ড এখনো কেউ ভাঙতে পারেনি। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে কি হয়েছে তা দেশের মানুষ দেখেছে। এখন কী হচ্ছে তা দেশের মানুষ দেখছেন। পল্লীবন্ধুকে স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেয়া হয়নি। রাজনীতির মাঠে তাঁর পায়ে শেকল পড়ানো ছিলো। তিনি বলেন, কোন রাজনৈতিক শক্তিই জাতীয় পার্টির বন্ধু নয়। জাতীয় পার্টির বন্ধু দেশের সাধারণ মানুষ।
জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি বলেছেন, সেনা সদস্য থেকে রাজনীতির মাঠে যে সাফল্য দেখিয়েছেন পল্লীবন্ধ তা ইহিতাসে দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। তিনি রাষ্ট্র ক্ষমতা গ্রহণ করে দেশকে অন্ধকার থেকে বাঁচিয়ে ছিলেন। ইসলামী মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আমরা পল্লীবন্ধুর স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়বো। তিনি বলেন, দেশের মানুষের পেটে ভাত নেই। দেশের মানুষ উন্নয়নের আগে পেটের জন্য ভাত চায়। পেটে ভাত না থাকলে কোন উন্নয়ন দরকার নেই।
পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর ৯৪ তম জন্মদিনের আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন – কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো- চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি,জেপির মহাসচিব শেখ সহিদুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, জাতীয় পার্টির কো – চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, এডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহিরুল ইসলাম জহির, জহিরুল আলম রুবেল, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, যুব সংহতির আহবায়ক এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, মহিলা পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক হেনা খান পন্নী, স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ বেলাল হোসেন, কৃষক পার্টির সাধারণ সম্পাদক এবিএম লিয়াকত হোসেন চাকলাদার, শ্রমিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, সাংস্কৃতিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আহমেদ, মৎস্যজীবী পার্টির সদস্য সচিব মীর সামসুল আলম লিপ্টন, জাতীয় যুব মহিলা পার্টির আহ্বায়ক নাজনীন সুলতানা।
জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু ও যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন – প্রেসিডিয়াম সদস্য হাফিজ আহমেদ এমপি, গোলাম কিবরিয়া টিপু এমপি, সাহিদুর রহমান টেপা, এডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, এসএম ফয়সাল চিশতী, সুনীল শুভরায়, আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম সেন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার মিয়া, নাজমা আকতার এমপি, মোস্তফা আল মাহমুদ, মাননীয় চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা রওশন আরা মান্নান এমপি, শেরীফা কাদের এমপি, নূরুল আজহার শামীম, হারুন অর রশিদ, জামাল হোসেন, মাসরুর মওলা,এডভোকেট লাকি বেগম,এডভোকেট জহিরুল হক জহির, লেঃ কঃ সাব্বির আহমেদ, মনির আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈয়বুর রহমান, ভাইস-চেয়ারম্যান মোঃ আরিফুর রহমান খান, আহসান আদেলুর রহমান এমপি, শরিফুল ইসলাম সরু চৌধুরী, শেখ আলমগীর হোসেন, আমীর উদ্দিন আহমেদ ডালু, তারেক এ আদেল, সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, যুগ্ম মহাসচিব মোঃ নোমান মিয়া, ফখরুল আহসান শাহজাদা, সামসুল হক, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নির্মল চন্দ্র দাস, হুমায়ুন, খান, নাসির উদ্দিন সরকার, মোঃ হেলাল উদ্দিন,এনাম জয়নাল আবেদীন, মাখন সরকার, সুলতান মাহমুদ,এম এ রাজ্জাক খান, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, গোলাম মোস্তফা, মিজানুর রহমান মিরু, যুগ্ম সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মোঃ হেলাল উদ্দিন, আজাহারুল ইসলাম সরকার, জাকির হোসেন মৃধা, আকতার হোসেন দেওয়ান, এম এ সোবহান, নূরুল হক নূরু, সুজন দে, এডভোকেট আবু তৈয়ব,সমরেশ মন্ডল মানিক, ডাঃ সেলিমা খান, দ্বিন ইসলাম শেখ, কেন্দ্রীয় নেতা এয়ার আহমেদ সেলিম, শফিকুল ইসলাম দুলাল, শেখ সরোয়ার হোসেন, নাজমুল খান, হাবিবুর রহমান, রেজাউল করিম, মেহেদী হাসান শিপন, সোলায়মান সামি, আনোয়ার হোসেন, ইয়াকুব হোসেন, মুহিদ হাওলাদার, জিয়া উর রহমান বিপুল, এস এ হাসেম, মোহাম্মদ আলী, আলহাজ্ব আব্দুল বাতেন, ওবায়দুল কবির মোহন, তাসলিমা আকবর রুনা, জেসমিন নূর প্রিয়ংকা, জোনাকি মুন্সি, মিনি খান, ইলোরা ইয়াসমিন, জোসনা বেগম, শাহিনুর, সোহেল রহমান, ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, মিথিলা রোয়াজা, ড.এরফান বীন তোরাব আলী, জাতীয় ছাত্র সমাজ এর সভাপতি আল মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম, মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, মোঃ আসাদুল হক।
Development by: webnewsdesign.com